روابط دعوية هامة
© IslamHouse.com
ألا أنبئكم بأكبر الكبائر؟
যার অন্তরে অণু পরিমাণও অহংকার থাকবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
إذا أحب الرجل أخاه فليخبره أنه يحبه
যদি তুমি মুসলিমদের গুপ্ত দোষগুলো খুঁজে বেড়াও, তাহলে তুমি তাদেরকে নষ্ট করে দিবে অথবা তাদেরকে নষ্ট করার উপক্রম করবে।
الكبائر: الإشراك بالله، وعقوق الوالدين، وقتل النفس، واليمين الغموس
যে ব্যক্তি কারো স্ত্রীকে তার স্বামীর বিরুদ্ধে অথবা ক্রীতদাসকে তার মনিবের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।
الساعي على الأرملة والمسكين، كالمجاهد في سبيل الله، أو القائم الليل الصائم النهار
ঘন্টা বা ঘুঙুর শয়তানের বাঁশি।
اجتنبوا السبع الموبقات
“প্রকৃত মুসলিম সে, যার মুখ ও হাত থেকে সকল মুসলিম নিরাপদ থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির সে, যে আল্লাহ যা থেকে নিষেধ করেছেন তা ত্যাগ করে।”
أنا أغنى الشركاء عن الشرك، من عمل عملا أشرك فيه معي غيري تركته وشركه
“কুরআনে পারদর্শী ব্যক্তি সম্মানিত আনুগত্যশীল দূত ফেরেশতাদের সাথে থাকবেন, আর যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে এবং পড়তে বেধে বেধে যায় এবং এ কারণে তার উপরে কঠিন হয়ে যায়, তার জন্য দ্বিগুণ নেকী রয়েছে।”
لا تجعلوا بيوتكم قبورا، ولا تجعلوا قبري عيدا، وصلوا علي؛ فإن صلاتكم تبلغني حيث كنتم
যে ব্যক্তি আমাদের ছোটদের প্রতি দয়া করে না এবং আমাদের বড়দের সম্মান জানে না সে আমার দলভুক্ত নয়।
أدخله الله الجنة على ما كان من العمل
মিসকীন সে নয়, যাকে একটি খেজুর এবং দু’টি খেজুর এবং এক গ্রাস বা’ দুই গ্রাস (অন্ন) দেওয়া হয়, বরং মিসকীনতো ঐ ব্যক্তি(অভাব থাকা সত্বেও) চাওয়া থেকে দূরে থাক।
من لقي الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة، ومن لقيه يشرك به دخل النار
“একজন মুসলিম বান্দা তার ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য দুআ করলে তা কবুল হয়
من يضمن لي ما بين لحييه وما بين رجليه أضمن له الجنة
“তোমরা দুর্বলদের (দু‘আয়) ওয়াসীলায়ই সাহায্য প্রাপ্ত ও রিয্ক প্রাপ্ত হচ্ছ”।
أفضل الذكر: لا إله إلا الله، وأفضل الدعاء: الحمد لله
“দুনিয়া হলো মু’মিনের জেলখানা আর কাফিরের জান্নাত”।
الجنة أقرب إلى أحدكم من شراك نعله، والنار مثل ذلك
নিশ্চয় আল্লাহর সর্বাধিক নিকটবর্তী মানুষ সেই, যে প্রথমে সালাম দেয়।
الصلوات الخمس، والجمعة إلى الجمعة، ورمضان إلى رمضان، مكفرات ما بينهن إذا اجتنب الكبائر
সর্বোত্তম ব্যক্তি হলো সে ব্যক্তি যে দীর্ঘায়ু পেয়েছে এবং উত্তম আমল করেছে।
ما يصيب المسلم من نصب ولا وصب ولا هم ولا حزن ولا أذى ولا غم حتى الشوكة يشاكها إلا كفر الله بها من خطاياه
“দরজার সামনে থেকে বের করে দেওয়া এলোমেলো চুল বিশিষ্ট বহু লোক রয়েছে যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে কোন ব্যাপারে শপথ করলে আল্লাহ তা’আলা তা সত্যে পরিণত করে দেন”।
حجبت النار بالشهوات، وحجبت الجنة بالمكاره
“আয় আল্লাহ্! আখিরাতের জীবনই সত্যিকারের জীবন। কাজেই আপনি আনসার আর মুহাজিরদের কল্যাণ করুন”।
حق المسلم على المسلم خمس: رد السلام، وعيادة المريض، واتباع الجنائز، وإجابة الدعوة، وتشميت العاطس
নিশ্চয়ই এই পৃথিবী অভিশপ্ত এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা অভিশপ্ত, আল্লাহর স্মরণ এবং এর সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলি ছাড়া এবং আলিম বা ছাত্র ছাড়া।
رحم الله رجلا سمحا إذا باع، وإذا اشترى، وإذا اقتضى
সম্পদের আধিক্য ধনাঢ্যতা নয়, প্রকৃত ধনাঢ্যতা হল অন্তরের ধনাঢ্যতা।
كان رجل يداين الناس، فكان يقول لفتاه: إذا أتيت معسرا فتجاوز عنه، لعل الله يتجاوز عنا
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট কোনো কিছু চাওয়া হলে তিনি কখনো না বলতেন না।
من خَرج في طلب العلم فهو في سَبِيلِ الله حتى يرجع
“তোমরা একত্রে আহার করো এবং খাদ্য গ্রহণের সময় আল্লাহর নাম স্মরণ করো, তাহলে তোমাদের খাদ্যে বরকত দেয়া হবে”।
إذا التقى المسلمان بسيفيهما فالقاتل والمقتول في النار
যে ব্যক্তি মানুষকে পান করায় সে সবার শেষে পান করবে।
إن الحلال بين وإن الحرام بين
আল্লাহর সন্তুষ্টি মাতা-পিতার সন্তুষ্টির মধ্যে, আর আল্লাহর অসন্তুষ্টি মাতা-পিতার অসন্তুষ্টিতে।
إن الله كتب الإحسان على كل شيء
সফর হলো শাস্তির অংশ।
إن الله لا ينظر إلى صوركم وأموالكم، ولكن ينظر إلى قلوبكم وأعمالكم
স্থায়ী সৎকর্মসমূহ হল, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, সুবাহানাল্লাহ, আল্লাহু আকবর, আল-হামদু লিল্লাহ আর লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
إنما الأعمال بالنيات، وإنما لكل امرئ ما نوى
একজন মু’মিন তার মু’মিন ভাইয়ের আয়নাস্বরূপ
لا تغضب
যে নিজেকে বড় মনে করে এবং চলার পথে অহংকার করে, সে আল্লাহর সাথে এমতাবস্থায় সাক্ষাৎ করবে যে, তিনি তার ওপর ক্ষুব্ধ থাকবেন।
لو أنكم تتوكلون على الله حق توكله، لرزقكم كما يرزق الطير، تغدو خماصا وتروح بطانا
আনাস ইবন মালিক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু একবার বাচ্চাদের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তিনি তাদেরকে সালাম দিলেন এবং তিনি বললেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে করতেন (অর্থাৎ তিনিও বাচ্চাদেরকে সালাম দিতেন)।
أذنب عبد ذنبا، فقال: اللهم اغفر لي ذنبي
তোমরা রাতে সফর কর। কেননা রাতে যমীনকে গুটিয়ে দেওয়া হয়।
إن المقسطين عند الله على منابر من نور، عن يمين الرحمن عز وجل، وكلتا يديه يمين
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরে পিছনে চলতেন। তিনি দুর্বলকে চলতে সাহায্য করতেন, তাকে পিছনে বসিয়ে নিতেন এবং তার জন্য দো‘আ করতেন।
من يحرم الرفق يحرم الخير
তোমরা আল্লাহর নিকট মুসীবতের কাঠিন্য, অনিষ্টের স্পর্শ, খারাপ তাকদীর ও শত্রুর উপহাস থেকে পানাহ চাও।
أتدرون ما الغيبة؟، قالوا: الله ورسوله أعلم، قال: ذكرك أخاك بما يكره
তোমরা রুগী দেখতে যাও, ক্ষুধার্তকে অন্ন দাও এবং বন্দীকে মুক্ত কর।
إن رجالا يتخوضون في مال الله بغير حق، فلهم النار يوم القيامة
“এক ব্যক্তি রাস্তা দিয়ে চলার সময় রাস্তায় একটি কাঁটাযুক্ত ডাল দেখতে পেয়ে তা সরিয়ে ফেলল। আল্লাহ তা’আলা তার এ কাজ সাদরে কবুল করে তার গুনাহ মাফ করে দিলেন”।
إياكم والظن؛ فإن الظن أكذب الحديث
গালাগালিতে রত দু’জন ব্যক্তি যে সব কুবাক্য উচ্চারণ করে, সে সব তাদের মধ্যে সূচনাকারীর উপরে বর্তায়; যতক্ষণ না অত্যাচারিত ব্যক্তি (প্রতিশোধ গ্রহণে) সীমা অতিক্রম করে।
كل بني آدم خطاء، وخير الخطائين التوابون
সাওম পালনকারীগণ তোমাদের কাছে ইফতার করুক, নেককার লোকেরা তোমাদের খানা খাক, আর ফিরিশতাগণ তোমাদের উপর রহমত প্রেরণ করুক।
كل معروف صدقة
“আল্লাহ তা‘আলা যে ব্যক্তিকে তার দুই চোয়ালের মধ্যস্থিত অঙ্গ (জিহ্বা) ও দু’পায়ের মাঝখানের অঙ্গ (লজ্জাস্থান) এর ক্ষতি থেকে মুক্ত রাখবেন, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
لا تحقرن من المعروف شيئا، ولو أن تلقى أخاك بوجه طلق
হানাহানির সময় ইবাদত করা আমার দিকে হিজরত করার সমতুল্য।
ليس الشديد بالصرعة، إنما الشديد الذي يملك نفسه عند الغضب
তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ কর। কেননা কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে।
من دل على خير فله مثل أجر فاعله
জান্নাতীগণ (তাদের উপরস্থ) খাসকামরার লোকগণকে এমনভাবে দেখবে, যেভাবে তোমরা আকাশের তারকা দেখে থাক।
لا تسبوا الأموات، فإنهم قد أفضوا إلى ما قدموا
“হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট হেদায়াত, তাকওয়া, অশ্লীলতা হতে পবিত্রতা এবং সচ্ছলতা প্রার্থনা করি।”
لا يحل لرجل أن يهجر أخاه فوق ثلاث ليال، يلتقيان، فيعرض هذا ويعرض هذا، وخيرهما الذي يبدأ بالسلام
“যে ব্যক্তি বলবে, (سُبْحَانَ اللهِ العَظِيمِ وَبِحَمْدِهِ) তার জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপন করা হবে।”
لا يدخل الجنة قاطع رحم
“যে মহিলা আল্লাহ্ এবং আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে, তার পক্ষে কোন মাহরাম পুরুষকে সাথে না নিয়ে একদিন ও এক রাত্রির পথ সফর করা জায়িয নয়”।
لا يدخل الجنة قتات
“কোন মুসলিম পাপ নেই ও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছেদ নেই এমন কোনো দোয়া করে না, যার বিনিময়ে আল্লাহ তাকে তিনটির একটি প্রদান করেন না: হয় তার দোয়া দ্রুত কবুল করেন, অথবা সেটি তার জন্য আখিরাতে জমা রাখেন, অথবা তার থেকে অনুরূপ খারাপ দূর করেন” তারা বলল: তাহলে আমরা বেশী করে করব, তিনি বললেন, “আল্লাহ আরো বেশী দিবেন।
لا يدخل الجنة قتات
“কোন মুসলিম পাপ নেই ও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছেদ নেই এমন কোনো দোয়া করে না, যার বিনিময়ে আল্লাহ তাকে তিনটির একটি প্রদান করেন না: হয় তার দোয়া দ্রুত কবুল করেন, অথবা সেটি তার জন্য আখিরাতে জমা রাখেন, অথবা তার থেকে অনুরূপ খারাপ দূর করেন” তারা বলল: তাহলে আমরা বেশী করে করব, তিনি বললেন, “আল্লাহ আরো বেশী দিবেন।
Loginمن أحب أن يبسط له في رزقه، وينسأ له في أثره، فليصل رحمه
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিপদের সময় বলতেন, «لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ الْعَظِيمُ الْحَلِيمُ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَرَبُّ الْأَرْضِ وَرَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ» “আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ নেই, যিনি মহান ও পরম সহিষ্ণু। আল্লাহ ব্যতীত কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি মহা ‘আরশের রব। আল্লাহ ব্যতীত কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি আসমানের রব, জমিনের রব এবং মর্যাদাবান ‘আরশের রব।”
من أحب أن يبسط له في رزقه، وينسأ له في أثره، فليصل رحمه
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিপদের সময় বলতেন, «لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ الْعَظِيمُ الْحَلِيمُ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَرَبُّ الْأَرْضِ وَرَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ» “আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ নেই, যিনি মহান ও পরম সহিষ্ণু। আল্লাহ ব্যতীত কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি মহা ‘আরশের রব। আল্লাহ ব্যতীত কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি আসমানের রব, জমিনের রব এবং মর্যাদাবান ‘আরশের রব।”
Loginأقرب ما يكون العبد من ربه وهو ساجد، فأكثروا الدعاء
“এমন দু’টি নিয়ামত আছে, যে দু’টোতে অধিকাংশ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। তা হচ্ছে: সুস্থতা আর অবসর”।
من كان يؤمن بالله واليوم الآخر فليقل خيرا أو ليصمت
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদার সময় এই দু'আ পড়তেন: «اللهُمَّ اغْفِرْ لِي ذَنْبِي كُلَّهُ دِقَّهُ، وَجِلَّهُ، وَأَوَّلَهُ وَآخِرَهُ وَعَلَانِيَتَهُ وَسِرَّهُ» অর্থাৎ, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছোট ও বড়, পূর্বের ও পরের, প্রকাশিত ও গুপ্ত সকল প্রকার পাপকে মাফ করে দাও।”
من كان يؤمن بالله واليوم الآخر فليقل خيرا أو ليصمت
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদার সময় এই দু'আ পড়তেন: «اللهُمَّ اغْفِرْ لِي ذَنْبِي كُلَّهُ دِقَّهُ، وَجِلَّهُ، وَأَوَّلَهُ وَآخِرَهُ وَعَلَانِيَتَهُ وَسِرَّهُ» অর্থাৎ, হে আল্লাহ! তুমি আমার ছোট ও বড়, পূর্বের ও পরের, প্রকাশিত ও গুপ্ত সকল প্রকার পাপকে মাফ করে দাও।”
Loginمن لا يرحم الناس لا يرحمه الله عز وجل
“নিশ্চয় তোমাদের রব চিরঞ্জীব, অতি দানশীল। তাঁর নিকট তাঁর কোনো বান্দা স্বীয় দু‘হাত উঠালে তিনি তা খালি ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন।”
إن أبغض الرجال إلى الله الألد الخصم
“যে সমস্ত লোক কোন দরবারে বসেছে অথচ তারা আল্লাহ তা’আলার যিকর করেনি এবং তাদের নবীর প্রতি দরূদও পড়েনি, তারা বিপদগ্রস্ত ও আশাহত হবে। আল্লাহ তা’আলা চাইলে তাদেরকে শাস্তিও দিতে পারেন কিংবা মাফও করতে পারেন”।
أحب الكلام إلى الله أربع: سبحان الله، والحمد لله، ولا إله إلا الله، والله أكبر، لا يضرك بأيهن بدأت
“হে মানুষের রব! কষ্ট দূর করে দিন। আরোগ্যতা দান করুন, আপনিই একমাত্র আরোগ্য দানকারী। আপনার আরোগ্য ব্যতীত অন্য কোন আরোগ্য নেই। এমন আরোগ্যতা দান করুন যা সামান্য রোগকেও অবশিষ্ট না রাখে।”
سئل رسول الله صلى الله عليه وسلم عن أكثر ما يدخل الناس الجنة، فقال: تقوى الله وحسن الخلق
“সে ব্যক্তি সফলকাম যে ইসলাম গ্রহণ করেছে এবং তাকে পরিমিত রুযী দেওয়া হয়েছে, আর আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তাতে তাকে তুষ্ট করেছেন।”
الحياء من الإيمان
“তোমাদের মধ্যে যে লোক নিজের গৃহে নিরাপদে শারীরিক সুস্থতা সহকারে ভোর করে এবং তার কাছে সে দিনের প্রাণ রক্ষা পরিমাণ খাদ্যদ্রব্য বিদ্যমান থাকে, তার জন্য যেন দুনিয়ার সমস্ত নি’আমাত একত্রিত করে দেয়া হয়েছে।”
الدعاء هو العبادة
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম অল্প শব্দে বহুল অর্থবোধক দো‘আ পছন্দ করতেন এবং তা ছাড়া অন্য দো‘আ পরিহার করতেন।
عليكم بالصدق، فإن الصدق يهدي إلى البر، وإن البر يهدي إلى الجنة
তোমাদের কেউ যেন না বলে: 'হে আল্লাহ, তুমি যদি চাও আমাকে ক্ষমা করো, যদি চাও আমার প্রতি দয়া করো, যদি চাও আমাকে রিযিক দাও।' তার উচিত তার অনুরোধটি দৃঢ়ভাবে উপস্থাপন করা। কারণ তিনি যা চান তাই করেন, আর কেউ তাকে বাধ্য করতে পারে না।
كلمتان خفيفتان على اللسان، ثقيلتان في الميزان، حبيبتان إلى الرحمن
“দু’জন মুসলিম পরস্পর সাক্ষাৎ করার পর যখন মুসাফাহা করে, তখন তাদের বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগেই তাদের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়”।