روابط دعوية هامة
© IslamHouse.com
إنما الأعمال بالنيات، وإنما لكل امرئ ما نوى
“যখন কোন ব্যক্তি তার কোন ভাইকে ভালোবাসে, তখন সে যেন তাকে জানিয়ে দেয় যে, সে তাকে ভালোবাসে।”
إن الحلال بين، وإن الحرام بين
“কবীরা গুনাহ হলো: আল্লাহর সঙ্গে শরীক করা, পিতা-মাতার নাফরমানী করা, কাউকে হত্যা করা এবং মিথ্যা কসম করা।”
إن الله طيب لا يقبل إلا طيبا، وإن الله أمر المؤمنين بما أمر به المرسلين
“তোমরা নিজেদের ঘরগুলোকে কবরে পরিণত করো না, আর আমার কবরকে ঈদ বা মেলায় পরিণত করো না এবং তোমরা আমার ওপর দুরূদ পড়। কারণ, তোমরা যেখানেই থাকো না কেন তোমাদের দুরূদ আমার কাছে পৌঁছে যায়।”
لا يؤمن أحدكم، حتى يحب لأخيه ما يحب لنفسه
“যে ব্যক্তি তার দু’চোয়ালের মাঝের বস্তু (জিহ্বা) এবং দু’রানের মাঝখানের বস্তু (লজ্জাস্থান) এর জামানত আমাকে দিবে, আমি তার জন্য জান্নাতের জিম্মাদার হবো।”
إن الله كتب الإحسان على كل شيء
“সর্বোত্তম যিকির হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ) আর সর্বোত্তম দু‘আ হলো আলহামদু লিল্লাহ (الْحَمْدُ لِلهِ)।”
إن مما أدرك الناس من كلام النبوة الأولى: إذا لم تستحي فاصنع ما شئت
“জান্নাত তোমাদের জুতার ফিতার চেয়েও বেশি নিকটে আর জাহান্নামও অনুরুপ।”
قل لي في الإسلام قولا لا أسأل عنه أحدا غيرك، قال: قل: آمنت بالله، ثم استقم
“মুসলিম ব্যক্তির ওপর যে সকল কষ্ট, রোগ-ব্যাধি, উদ্বেগ-উৎকন্ঠা, দুশ্চিন্তা, অনিষ্ট ও পেরেশানী আপতিত হয়, এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয়, এ সবের দ্বারা আল্লাহ তার গুনাহসমূহ থেকে ক্ষমা করেন।
الطهور شطر الإيمان، والحمد لله تملأ الميزان، وسبحان الله والحمد لله تملآن أو تملأ ما بين السماء والأرض
“আল্লাহ এমন ব্যক্তির প্রতি রহমত বর্ষণ করেন যে নম্রতার সাথে ক্রয়-বিক্রয় করে ও পাওনা ফেরত চায়।”
لا يؤمن أحدكم حتى يكون هواه تبعا لما جئت به
পূর্বযুগে কোন এক লোক ছিল, যে মানুষকে ঋণ প্রদান করত। সে তার কর্মচারীকে বলে দিত, তুমি যখন কোন অভাবগ্রস্তের কাছে (পাওনা আদায়ের জন্য) যাবে তখন তাকে ছাড় দিবে। হয়ত আল্লাহ তা‘আলা এ কারণে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।
أربع من كن فيه كان منافقا، وإن كانت خصلة منهن فيه كانت فيه خصلة من النفاق حتى يدعها: من إذا حدث كذب، وإذا وعد أخلف، وإذا خاصم فجر، وإذا عاهد غدر
“তুমি যেখানে থাক আল্লাহকে ভয় কর, মন্দ কাজের পশ্চাতে ভাল কাজ কর, যা মন্দকে মুছে ফেলবে এবং মানুষের সাথে উত্তম আচরণ কর”।
لو أنكم كنتم توكلون على الله حق توكله لرزقكم كما يرزق الطير تغدو خماصا وتروح بطانا
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও ধন-সম্পদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর ও আমলের প্রতি।”
البر: حسن الخلق، والإثم ما حاك في صدرك، وكرهت أن يطلع عليه الناس
প্রত্যেক কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল। আর নিশ্চয় প্রতিটি মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে
لا يزال لسانك رطبا من ذكر الله
“যদি তোমরা আল্লাহর প্রতি যথাযোগ্য তাওয়াক্কুল (ভরসা) রাখতে, তবে তিনি তোমাদেরকে রিজিক দান করতেন, যেমন পাখিকে তিনি রিযিক দান করে থাকেন। তারা সকালে ক্ষুধার্ত হয়ে (বাসা থেকে) বের হয় এবং সন্ধ্যায় উদর পূর্ণ করে (বাসায়) ফিরে।”
ألا أنبئكم بأكبر الكبائر؟
“যাকে কোমলতা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে , তাকে সব ধরনের মঙ্গল থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।”
إذا أحب الرجل أخاه فليخبره أنه يحبه
“তোমরা কি জান, গীবত কী?” তাঁরা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভাল জানেন। তিনি বললেন:“ (গীবত হল) তোমার ভাইয়ের সম্পর্কে এমন কিছু আলোচনা করা, যা সে অপছন্দ করে
الكبائر: الإشراك بالله، وعقوق الوالدين، وقتل النفس، واليمين الغموس
“তোমরা(ভিত্তিহীন) ধারণা করা থেকে বিরত থাকো। কারণ ধারণা করা সবোর্চ্চ মিথ্যা কথা।
الساعي على الأرملة والمسكين، كالمجاهد في سبيل الله، أو القائم الليل الصائم النهار
প্রত্যেক আদম সন্তানই গুনাহগার। আর গুনাহগারদের মধ্যে তাওবাকারীগণ উত্তম।
اجتنبوا السبع الموبقات
“প্রত্যেক সৎ কাজই সাদাকা।”
أنا أغنى الشركاء عن الشرك، من عمل عملا أشرك فيه معي غيري تركته وشركه
যে ব্যক্তি কোন উত্তম বিষয়ে পথ প্রদর্শন করে, তার জন্য আমলকারীর সমান সাওয়াব রয়েছে
لا تجعلوا بيوتكم قبورا، ولا تجعلوا قبري عيدا، وصلوا علي؛ فإن صلاتكم تبلغني حيث كنتم
“বান্দা সিজদা অবস্থায় স্বীয় রবের সর্বাধিক নিকটবর্তী হয়। সুতরাং (সিজদায়) তোমরা অধিক দু‘আ করো।”
أدخله الله الجنة على ما كان من العمل
“যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের উপর ঈমান রাখে সে যেন উত্তম কথা বলে, অথবা সে যেন চুপ থাকে।
من لقي الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة، ومن لقيه يشرك به دخل النار
“যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না, মহান আল্লাহও তার প্রতি দয়া করেন না।”
من يضمن لي ما بين لحييه وما بين رجليه أضمن له الجنة
“আল্লাহর কাছে অধিকতর প্রিয় বাক্য চারটি: سُبْحَانَ اللَّهِ (আল্লাহ নিঙ্কলুষ পবিত্র), وَالْحَمْدُ لِلَّهِ (যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর) وَلاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ (এক আল্লাহ ব্যতীত কোন সত্য মাবূদ নেই) এবং اللَّهُ أَكْبَرُ (আল্লাহ সর্বমহান)। এগুলোর যে কোনটি দিয়ে তুমি শুরু কর, তাতে তোমার কোন ক্ষতি নেই।”
من يضمن لي ما بين لحييه وما بين رجليه أضمن له الجنة
“আল্লাহর কাছে অধিকতর প্রিয় বাক্য চারটি: سُبْحَانَ اللَّهِ (আল্লাহ নিঙ্কলুষ পবিত্র), وَالْحَمْدُ لِلَّهِ (যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর) وَلاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ (এক আল্লাহ ব্যতীত কোন সত্য মাবূদ নেই) এবং اللَّهُ أَكْبَرُ (আল্লাহ সর্বমহান)। এগুলোর যে কোনটি দিয়ে তুমি শুরু কর, তাতে তোমার কোন ক্ষতি নেই।”
Loginأفضل الذكر: لا إله إلا الله، وأفضل الدعاء: الحمد لله
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কোন আমল দ্বারা মানুষ বেশি জান্নাতে প্রবেশ করবে? তিনি বললেন: “আল্লাহর তাকওয়া ও উত্তম চরিত্রের কারণে
الجنة أقرب إلى أحدكم من شراك نعله، والنار مثل ذلك
“দুটি কালেমা জিহ্বার উপর (উচ্চারণে) খুবই হালকা, মীযানের পাল্লায় অত্যন্ত ভারী, রাহমান (পরম দয়ালু আল্লাহ) এর কাছে খুবই প্রিয়
الصلوات الخمس، والجمعة إلى الجمعة، ورمضان إلى رمضان، مكفرات ما بينهن إذا اجتنب الكبائر
“আল্লাহ তা‘আলার নিকট দু‘আর চেয়ে অধিক সম্মানিত কোনো বস্তু নেই।”
ما يصيب المسلم من نصب ولا وصب ولا هم ولا حزن ولا أذى ولا غم حتى الشوكة يشاكها إلا كفر الله بها من خطاياه
“যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের সম্মানের উপর আঘাতকে প্রতিহত করে আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামত দিবসে তার চেহারা থেকে জাহান্নামের আগুন কে প্রতিহত করবেন।”
حجبت النار بالشهوات، وحجبت الجنة بالمكاره
“যে ব্যক্তি প্রতিদিন একশত বার (سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ) ‘সুবাহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি’ বলবে তার গুনাহরাশি মাফ করে দেওয়া হবে; যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।”
حق المسلم على المسلم خمس: رد السلام، وعيادة المريض، واتباع الجنائز، وإجابة الدعوة، وتشميت العاطس
“আল্লাহ তা‘আলা যার দ্বারা কল্যাণ চান, তাকে দীনের জ্ঞান দান করেন।
رحم الله رجلا سمحا إذا باع، وإذا اشترى، وإذا اقتضى
“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা মুত্তাকী, আত্মনির্ভরশীল ও আত্মগোপনকারী (নিজের গুণ প্রকাশে অনিচ্ছুক) বান্দাকে ভালোবাসেন।”
كان رجل يداين الناس، فكان يقول لفتاه: إذا أتيت معسرا فتجاوز عنه، لعل الله يتجاوز عنا
“নম্রতা যে জিনিসেই থাকে, তাকে তা সুন্দর বানিয়ে দেয় এবং তা যে জিনিস থেকেই বের করে নেওয়া হয়, তাকে তা অসুন্দর বানিয়ে দেয়।’’
من خَرج في طلب العلم فهو في سَبِيلِ الله حتى يرجع
“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা ঐ বান্দাহর প্রতি সন্তুষ্ট হন, যে খাবার খায়, অতঃপর তার উপর আল্লাহর প্রশংসা করে অথবা পানি পান করে, অতঃপর তার উপর আল্লাহর প্রশংসা করে।”
إذا التقى المسلمان بسيفيهما فالقاتل والمقتول في النار
“নিশ্চয়ই মুমিন ব্যক্তি তার উত্তম চরিত্রের মাধ্যমে (দিনের) সাওম পালনকারী ও (রাতের) তাহাজ্জুদ সালাত আদায়কারীর সমান মর্যাদা লাভ করতে পারে।”
إن الحلال بين وإن الحرام بين
“তোমরা সহজ করো, কঠিন করো না, লোকদেরকে সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না।”
إن الله كتب الإحسان على كل شيء
“তোমাদের মধ্যে কেউ (পূর্ণ) মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার কাছে তার পিতা, তার সন্তান-সন্ততি এবং অন্যান্য সকল মানুষ হতে প্রিয়তম হই।”
إن الله لا ينظر إلى صوركم وأموالكم، ولكن ينظر إلى قلوبكم وأعمالكم
“যে ব্যক্তি কোন রাতে সূরাহ বাকারার শেষ দু’টি আয়াত পাঠ করে, সে দুটিই তার জন্য যথেষ্ট।”
إنما الأعمال بالنيات، وإنما لكل امرئ ما نوى
“যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাবের একটি হরফ পাঠ করবে তার জন্য এর এর কারণে একটি সাওয়াব আছে। আর সাওয়াবটি তার দশ গুণ বৃদ্ধি পায়।
لا تغضب
যে ব্যক্তি কোনো কিছু ঝুলালো তাকে তার দিকে সপর্দ করা হবে।
لو أنكم تتوكلون على الله حق توكله، لرزقكم كما يرزق الطير، تغدو خماصا وتروح بطانا
“রহমান-আল্লাহ দয়াশীলদের প্রতি দয়া করেন। তোমরা যমীনবাসীদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানের উপরে তিনি(আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।”
أذنب عبد ذنبا، فقال: اللهم اغفر لي ذنبي
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ’কাযা’ আংশিক চুল কর্তন করা থেকে নিষেধ করেছেন।(১)
إن المقسطين عند الله على منابر من نور، عن يمين الرحمن عز وجل، وكلتا يديه يمين
হে বৎস! বিসমিল্লাহ বলো এবং ডান হাতে আহার কর আর তোমার কাছে থেকে খাও
من يحرم الرفق يحرم الخير
তোমরা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরিবারবর্গের মাধ্যমে তাঁর প্রতি সম্মান প্রদর্শন কর।
أتدرون ما الغيبة؟، قالوا: الله ورسوله أعلم، قال: ذكرك أخاك بما يكره
“দুনিয়া হচ্ছে সুমিষ্ট ও সবুজ-শ্যামল এবং আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে তাতে প্রতিনিধি করেছেন। অত:পর তিনি দেখবেন তোমরা কিভাবে আমল করো? সুতরাং তোমরা দুনিয়ার ব্যাপারে সাবধান হও এবং সাবধান হও নারীজাতির ব্যাপারে।
إن رجالا يتخوضون في مال الله بغير حق، فلهم النار يوم القيامة
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দু’আ অধিক পাঠ করতেনঃ«يَا مُقَلِّبَ القُلُوبِ ثَبِّتْ قَلْبِي عَلَى دِينِكَ» “হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দীনের উপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো।
إياكم والظن؛ فإن الظن أكذب الحديث
আল্লাহ তাআলা বলেন: যখন আমি আমার বান্দার পছন্দনীয় পার্থিব জিনিসকে কেড়ে নিই, অতঃপর সে (তাতে) সাওয়াবের আশা রাখে, তখন তার জন্য আমার নিকট জান্নাত ছাড়া অন্য কোন বিনিময় নেই।
كل بني آدم خطاء، وخير الخطائين التوابون
তোমরা নিজেদের ওপর, নিজেদের সন্তান-সন্ততির ওপর, নিজেদের ধন-সম্পদের ওপর বদ-দো‘আ করো না। কেননা হতে পারে তোমরা আল্লাহর এমন একটি সময় তা চাইলে যখন কিছু প্রার্থনা করা হলে তিনি তোমাদের দো‘আ কবুল করেন।
كل معروف صدقة
তোমাদের প্রত্যেকের দো‘আ গৃহীত হয়; যাবৎ না সে তাড়াহুড়ো করে; যেমন সে বলে, আমি আমার রবের নিকট দো‘আ করেছি, কিন্তু তিনি আমার দো‘আ কবুল করেন নি।
لا تحقرن من المعروف شيئا، ولو أن تلقى أخاك بوجه طلق
“আল্লাহ তা’আলা শেষ রাতে তার বান্দার সবচেয়ে নিকটবর্তী হন।
ليس الشديد بالصرعة، إنما الشديد الذي يملك نفسه عند الغضب
“সর্বোত্তম দীনার (টাকা-পয়সা) যা ব্যক্তি খরচ করে: এমন দীনার যা সে তার পরিবার-পরিজনের ওপর খরচ করে এবং এমন দীনার যা সে আল্লাহর পথে (অর্থাৎ জিহাদের উদ্দেশে) তার বাহনের জন্য খরচ করে এবং এমন দীনার যা সে আল্লাহর পথে তার সঙ্গীসাথীদের ওপর খরচ করে।
ليس الشديد بالصرعة، إنما الشديد الذي يملك نفسه عند الغضب
“সর্বোত্তম দীনার (টাকা-পয়সা) যা ব্যক্তি খরচ করে: এমন দীনার যা সে তার পরিবার-পরিজনের ওপর খরচ করে এবং এমন দীনার যা সে আল্লাহর পথে (অর্থাৎ জিহাদের উদ্দেশে) তার বাহনের জন্য খরচ করে এবং এমন দীনার যা সে আল্লাহর পথে তার সঙ্গীসাথীদের ওপর খরচ করে।
Loginمن دل على خير فله مثل أجر فاعله
عَجَبًا لِأَمْرِ الْمُؤْمِنِ، إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ خَيْرٌ، وَلَيْسَ ذَاكَ لِأَحَدٍ إِلَّا لِلْمُؤْمِنِ، إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ، وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ : “মুমিনের ব্যাপার আশ্চর্যজনক। অবশ্যই তার সকল বিষয় তার জন্য কল্যাণময়। আর এটি মুমিন ছাড়া অন্য কারো জন্য হতে পারে না।
من دل على خير فله مثل أجر فاعله
عَجَبًا لِأَمْرِ الْمُؤْمِنِ، إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ خَيْرٌ، وَلَيْسَ ذَاكَ لِأَحَدٍ إِلَّا لِلْمُؤْمِنِ، إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ، وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ : “মুমিনের ব্যাপার আশ্চর্যজনক। অবশ্যই তার সকল বিষয় তার জন্য কল্যাণময়। আর এটি মুমিন ছাড়া অন্য কারো জন্য হতে পারে না।
Loginلا تسبوا الأموات، فإنهم قد أفضوا إلى ما قدموا
তোমরা আমার কবরকে মেলায় পরিণত করো না আর তোমাদের ঘরগুলোকে কবরে পরিণত করো না। তোমরা যেখানেই থাকো না কেন তোমাদের সালাম আমার কাছে পৌঁছে যায়।
لا يحل لرجل أن يهجر أخاه فوق ثلاث ليال، يلتقيان، فيعرض هذا ويعرض هذا، وخيرهما الذي يبدأ بالسلام
যখন তোমরা কাপড় পরিধান করবে ও ওযূ করবে তখন তোমরা তোমাদের ডান দিক থেকে আরম্ভ করবে।
لا يدخل الجنة قاطع رحم
“যে ব্যক্তি দু’টি কন্যার লালন-পালন তাদের সাবালিকা হওয়া অবধি করবে, কিয়ামতের দিন আমি এবং সে এক সাথে আসব” আর তিনি তার হাতের আঙ্গুলসমূহ মিলালেন।
لا يدخل الجنة قتات
কে প্রশ্ন করলাম,আল্লাহর নিকট কোন আমলটি সর্বাধিক প্রিয়?’ তিনি বললেন, “যথা সময়ে সালাত আদায় করা।” আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, ’তারপর কোনটি?’ তিনি বললেন, “পিতামাতার সাথে সদ্ব্যবহার করা।” আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, ’তারপর কোনটি?’ তিনি বললেন, “আল্লাহর পথে জিহাদ করা।
من أحب أن يبسط له في رزقه، وينسأ له في أثره، فليصل رحمه
কে আমার ওপর বড়াই করে বলে, আমি অমুককে ক্ষমা করবো না? আমি তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি এবং তোমার আমলকে নষ্ট করে দিয়েছি।
أقرب ما يكون العبد من ربه وهو ساجد، فأكثروا الدعاء
যে কোন প্রাণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হবে, তার পাপের একটা অংশ আদমের প্রথম সন্তান (কাবীল) এর উপর বর্তাবে। কেননা, সে হত্যার রীতি সর্বপ্রথম চালু করেছে।
من كان يؤمن بالله واليوم الآخر فليقل خيرا أو ليصمت
মানুষ বাচ-বিচার না করে এমন কথাবার্তা বলে ফেলে, যার ফলে সে জাহান্নামের ভেতর পূর্ব-পশ্চিমের মধ্যবর্তী দূরত্ব থেকেও বেশি দূরত্বে গিয়ে পতিত হয়।
من لا يرحم الناس لا يرحمه الله عز وجل
যে ব্যক্তি বলল -অর্থাৎ ঘর থেকে বের হওয়ার সময়: তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ, অলা হাওলা অলা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।’ (আমি আল্লাহর উপর ভরসা করলাম। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া পাপ থেকে ফিরা ও পুণ্য করা সম্ভব নয়।) তাকে বলা হয়, ‘তোমাকে সঠিক পথ দেওয়া হল, তোমাকে যথেষ্টতা দান করা হল এবং তোমাকে বাঁচিয়ে নেওয়া হল।’ আর শয়তান তার নিকট থেকে দূরে সরে যায়।
من لا يرحم الناس لا يرحمه الله عز وجل
যে ব্যক্তি বলল -অর্থাৎ ঘর থেকে বের হওয়ার সময়: তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ, অলা হাওলা অলা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।’ (আমি আল্লাহর উপর ভরসা করলাম। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া পাপ থেকে ফিরা ও পুণ্য করা সম্ভব নয়।) তাকে বলা হয়, ‘তোমাকে সঠিক পথ দেওয়া হল, তোমাকে যথেষ্টতা দান করা হল এবং তোমাকে বাঁচিয়ে নেওয়া হল।’ আর শয়তান তার নিকট থেকে দূরে সরে যায়।
Loginإن أبغض الرجال إلى الله الألد الخصم
আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! মুক্তির উপায় কি? তিনি বললেনঃ “তুমি তোমার রসনা সংযত রাখ, তোমার বাসস্থান যেন তোমাকে বেষ্টন করে নেয় (অর্থাৎ তুমি তোমার বাড়ীতে অবস্থান কর) এবং তোমার গুনাহের জন্য ক্ৰন্দন কর”।
أحب الكلام إلى الله أربع: سبحان الله، والحمد لله، ولا إله إلا الله، والله أكبر، لا يضرك بأيهن بدأت
দুনিয়া যদি আল্লাহর নিকট মাছির ডানার সমান হতো, তাহলে তিনি কোনো কাফেরকে তার এক ঢোক পানিও পান করাতেন না।
سئل رسول الله صلى الله عليه وسلم عن أكثر ما يدخل الناس الجنة، فقال: تقوى الله وحسن الخلق
“সে ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক, আবার সে ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক, সে ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক,” জিজ্ঞাসা করা হল: হে আল্লাহর রসূল, কে সে ব্যক্তি ? তিনি বললেন: “যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতা উভয়কে কিংবা একজনকে বার্ধক্য অবস্থায় পেল; অথচ সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারল না।”
سئل رسول الله صلى الله عليه وسلم عن أكثر ما يدخل الناس الجنة، فقال: تقوى الله وحسن الخلق
“সে ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক, আবার সে ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক, সে ব্যক্তির নাক ধুলায় মলিন হোক,” জিজ্ঞাসা করা হল: হে আল্লাহর রসূল, কে সে ব্যক্তি ? তিনি বললেন: “যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতা উভয়কে কিংবা একজনকে বার্ধক্য অবস্থায় পেল; অথচ সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারল না।”
Loginالحياء من الإيمان
মুফার্রিদগণ অগ্রগামী হয়েছে।
الدعاء هو العبادة
নিশ্চয় প্রত্যেক উম্মতের একটি ফিতনা রয়েছে। আমার উম্মতের ফিতনা হলো ধন-সম্পদ।
عليكم بالصدق، فإن الصدق يهدي إلى البر، وإن البر يهدي إلى الجنة
“আমার সকল উম্মত ক্ষমা পাবে, তবে পাপ-প্রকাশকারী ব্যতীত।
كلمتان خفيفتان على اللسان، ثقيلتان في الميزان، حبيبتان إلى الرحمن
“দুনিয়াতে কোনো বান্দা যদি অপর কোনো বান্দার দোষ-ত্রুটি গোপন করে তাহলে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবেন”।
ليس شيء أكرم على الله تعالى من الدعاء
“তোমাদের কেউ আল্লাহর সাথে সুন্দর ধারনা করা ছাড়া মৃত্যু বরণ করবে না”।
من رد عن عرض أخيه رد الله عن وجهه النار يوم القيامة
সুসংবাদ ছাড়া নবুওয়াতের কিছু বাকি নেই।
من قال: سبحان الله وبحمده، في يوم مائة مرة، حطت خطاياه وإن كانت مثل زبد البحر
আখেরাতের মোকাবেলায় দুনিয়ার দৃষ্টান্ত ঐরূপ, যেমন তোমাদের কেউ সমুদ্রে আঙ্গুল ডুবায় অতঃপর দেখে তা কতটুকু পানি নিয়ে ফিরে।
من قال: لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير، عشر مرار
“যে তার প্রতিপালকের যিকর করে, আর যে যিকর করে না, তাদের উপমা হলো জীবিত ও মৃত ব্যক্তি”
من يرد الله به خيرا يفقهه في الدين
“আমার পরে তোমাদের ব্যাপারে আমি যা আশঙ্কা করছি তা হলো এই যে দুনিয়ার চাকচিক্য ও সৌন্দর্য (ধন-সম্পদ) তোমাদের সামনে খুলে দেয়া হবে”
إن الله يحب العبد التقي الغني الخفي
এক লোক বলল, হে আল্লাহর রাসূল! মানুষের মধ্যে আমার সদ্ব্যবহার পাওয়ার সর্বাপেক্ষা হকদার কে? তিনি বললেন, “তোমার মা। এরপরও তোমার মা। এরপরও তোমার মা। এরপর তোমার বাবা। এরপর তোমার নিকট আত্মীয়-স্বজন। এরপর তোমার নিকটবর্তীগণ।”
أن النبي صلى الله عليه وسلم كان لا يرد الطيب
যে ব্যক্তি আমাকে স্বপ্নে দেখল, সে আমাকে জাগ্রত অবস্থায় দেখবে অথবা সে যেন আমাকে জাগ্রত অবস্থায় দেখল। কেননা, শয়তান আমার রূপ ধারণ করতে পারে না।
أكمل المؤمنين إيمانا أحسنهم خلقا، وخيركم خيركم لنسائهم
তিনটি জিনিস মৃত ব্যক্তিকে অনুসরণ করে: তার আত্মীয়-স্বজন, তার সম্পদ ও তার আমল। অতঃপর দু’টি জিনিস ফিরে আসে এবং একটি জিনিস রয়ে যায়। তার আত্মীয়-স্বজন ও তার ধন-সম্পদ ফিরে আসে, কিন্তু তার আমল (তার সঙ্গে) রয়ে যায়।
إن الرفق لا يكون في شيء إلا زانه، ولا ينزع من شيء إلا شانه
“আরোহী পায়ে হাঁটা ব্যক্তিকে, পায়ে হাঁটা ব্যক্তি বসে থাকা ব্যক্তিকে এবং অল্প সংখ্যক লোক অধিক সংখ্যক লোককে সালাম দিবে।”
إن الله ليرضى عن العبد أن يأكل الأكلة فيحمده عليها، أو يشرب الشربة فيحمده عليها
“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা বান্দার তওবাহ সে পর্যন্ত কবুল করবেন, যে পর্যন্ত তার প্রাণ কণ্ঠাগত না হয়।”
إن المؤمن ليدرك بحسن خلقه درجة الصائم القائم
“নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা তার হাত রাতে প্রসারিত করেন যেন দিনের অপরাধীরা তাওবা করে এবং দিনে তার হাত প্রসারিত করেন যেন রাতের অপরাধীরা তাওবা করে, যে পর্যন্ত না পশ্চিম আকাশে সূর্য উঠবে।”
إن من خياركم أحسنكم أخلاقا
এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সফরে সাওম পালন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “যদি তোমার ইচ্ছা হয় তবে সাওম রাখ, আর যদি তোমার ইচ্ছা হয় তবে সাওম ভঙ্গ কর।”
إن الله ليملي للظالم، حتى إذا أخذه لم يفلته
“পূর্বেকার নবুওয়াতের বাণীসমূহ থেকে লোকেরা যা লাভ করেছে তন্মধ্যে একটি হচ্ছে: যখন তুমি লজ্জা করবে না তখন যা ইচ্ছা তাই কর।”
ما تركت بعدي فتنة أضر على الرجال من النساء
“তুমি দুনিয়াতে থাক যেন তুমি একজন প্রবাসী অথবা পথচারী”
يسروا ولا تعسروا، وبشروا ولا تنفروا
“সর্বদা তোমার জিহ্বা যেন আল্লাহ তা’আলার যিকরের দ্বারা সিক্ত থাকে”।
من نزل منزلا ثم قال: أعوذ بكلمات الله التامات من شر ما خلق، لم يضره شيء حتى يرتحل من منزله ذلك
“তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে”।
لا يؤمن أحدكم حتى أكون أحب إليه من والده وولده والناس أجمعين
যে ব্যক্তি পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয় হওয়ার পূর্বে তাওবা করবে, আল্লাহ তার তাওবা গ্রহণ করবেন।
لأن أقول: سبحان الله، والحمد لله، ولا إله إلا الله، والله أكبر، أحب إلي مما طلعت عليه الشمس
আমি কি তোমাদেরকে বলে দিব, কে জাহান্নামের জন্য হারাম অথবা কার জন্য জাহান্নাম হারাম? জাহান্নাম হারাম হলো প্রত্যেক নিকটবর্তী, সহজ-সরল ও কোমল ব্যক্তির জন্য।
من قرأ بالآيتين من آخر سورة البقرة في ليلة كفتاه
যুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকারস্বরূপ
من قرأ حرفا من كتاب الله فله به حسنة، والحسنة بعشر أمثالها
আল্লাহর নিকট সর্বাধিক প্রিয় কালাম সম্পর্কে তোমাকে জানাব না কি? আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয় কথা হল
من تعلق شيئا وُكل إليه
প্রকৃত কৃপণ সেই ব্যক্তি, যার কাছে আমি উল্লিখিত হলাম [আমার নাম উচ্চারিত হল], অথচ সে আমার প্রতি দরূদ পাঠ করল না”।
الراحمون يرحمهم الرحمن، ارحموا أهل الأرض يرحمكم من في السماء
যে ব্যক্তি গভীর রাত্রিকে ভয় করে সে যেন সন্ধ্যা রাত্রেই সফর শুরু করে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যারাত্রে চলতে শুরু করে সে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যায়। সাবধান! আল্লাহর পণ্য বড় দামী। শোনো! আল্লাহর পণ্য হলো জান্নাত।
أن رسول الله صلى الله عليه وسلم نهى عن القزع
সেই মহান সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! যদি তোমরা পাপ না কর, তাহলে আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে (তোমাদের পরিবর্তে) এমন এক জাতি আনয়ন করবেন, যারা পাপ করবে এবং আল্লাহ তা‘আলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনাও করবে। আর আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করে দিবেন।
أن رسول الله صلى الله عليه وسلم نهى عن القزع
সেই মহান সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! যদি তোমরা পাপ না কর, তাহলে আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে (তোমাদের পরিবর্তে) এমন এক জাতি আনয়ন করবেন, যারা পাপ করবে এবং আল্লাহ তা‘আলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনাও করবে। আর আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করে দিবেন।
Loginكنا عند عمر فقال: نهينا عن التكلف
হে আদম সন্তান! যতক্ষণ আমাকে তুমি ডাকতে থাকবে এবং আমার কাছে (ক্ষমা পাওয়ার) আশায় থাকবে, তোমার গুনাহ যত অধিক হোক, তোমাকে আমি ক্ষমা করব, এতে কোন পরওয়া করব না
ما من أحد يشهد أن لا إله إلا الله وأن محمدا رسول الله صدقا من قلبه إلا حرمه الله على النار
“আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী দোয়া প্রত্যাখ্যান করা হয় না”।
يا غلام، سم الله، وكل بيمينك، وكل مما يليك
হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাই নি’আমাত দূর হয়ে যাওয়া হতে, তোমার দেয়া সুস্থতা পরিবর্তন হয়ে যাওয়া থেকে, তোমার অকস্মাৎ শাস্তি আসা হতে এবং তোমার সকল প্রকার অসন্তুষ্টি থেকে"।
إذا أكل أحدكم فليأكل بيمينه، وإذا شرب فليشرب بيمينه، فإن الشيطان يأكل بشماله، ويشرب بشماله
হে আল্লাহ, আমি ঋণের বোঝা, শত্রুর জয়ী হওয়া এবং শত্রুদের উল্লাস থেকে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
الطهور شطر الإيمان، والحمد لله تملأ الميزان، وسبحان الله والحمد لله تملآن أو تملأ ما بين السماوات والأرض
“শক্তিশালী মুমিন দুর্বল মুমিন অপেক্ষা আল্লাহর কাছে অধিকতর উত্তম ও পছন্দনীয়। তবে তাদের প্রত্যেকের মধ্যেই কল্যাণ রয়েছে।
ينزل ربنا تبارك وتعالى كل ليلة إلى السماء الدنيا حين يبقى ثلث الليل الآخر
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সবচেয়ে বেশি পড়া দো‘আ হলো,«اللَّهُمَّ رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً، وَفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً، وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ» “হে আমাদের রব, আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দিন। আর আখিরাতেও কল্যাণ দিন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুন।”
ينزل ربنا تبارك وتعالى كل ليلة إلى السماء الدنيا حين يبقى ثلث الليل الآخر
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সবচেয়ে বেশি পড়া দো‘আ হলো,«اللَّهُمَّ رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً، وَفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً، وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ» “হে আমাদের রব, আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দিন। আর আখিরাতেও কল্যাণ দিন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুন।”
Loginيُوشِكُ الأممُ أن تَدَاعى عليكم كما تداعى الأَكَلةُ إلى قصعتها
যে ব্যক্তি মানুষকে হাসানোর জন্য মিথ্যা কথা বলে, তার জন্য রয়েছে ধ্বংস, অতঃপর তার জন্য ধ্বংস।
فإن حق الله على العباد أن يعبدوه ولا يشركوا به شيئا، وحق العباد على الله أن لا يعذب من لا يشرك به شيئا
সেই আল্লাহর সমস্ত প্রশংসা যিনি আমাদেরকে পানাহার করিয়েছেন, তিনি আমাদের জন্য যথেষ্ট হয়েছেন এবং আশ্রয় দিয়েছেন। অথচ কত এমন লোক আছে যাদের যথেষ্ট-কারী ও আশ্রয়দাতা নেই।
من مات لا يشرك بالله شيئا دخل الجنة، ومن مات يشرك بالله شيئا دخل النار
তিন জনের দো‘আ গ্রহণযোগ্য, তাতে কোনো সন্দেহ নেই, অত্যাচারিতের দো‘আ।
قل لي في الإسلام قولا لا أسأل عنه أحدا غيرك، قال: قل: آمنت بالله، ثم استقم
ওহে, আমি কি তোমাদের জানাবো চোগলখুরী কী? চোগলখুরী হচ্ছে মানুষের মাঝে কথা চালাচালি।
إن الله سيخلص رجلا من أمتي على رءوس الخلائق يوم القيامة
আর নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে রোগীকেই সাক্ষাৎ করতে যেতেন, তাকে বলতেন, অর্থাৎ, কোন ক্ষতি নেই, (গোনাহ থেকে) পবিত্র হবে, ইনশাআল্লাহ।
لما خلق الله الجنة والنار أرسل جبريل عليه السلام
যার অন্তরে অণু পরিমাণও অহংকার থাকবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না।