قائمة الأحاديث

والذي نفس محمد بيده لا يسمع بي أحد من هذه الأمة يهودي ولا نصراني، ثم يموت ولم يؤمن بالذي أرسلت به إلا كان من أصحاب النار

আল্লাহ তায়ালা তার আত্নমর্যাদাবোধ প্রকাশ করেন এবং মুমিনগণও আত্নমর্যাদাবোধ প্রকাশ করে। আল্লাহর আত্নমর্যাদাবোধ উজ্জীবিত হয় যখন মুমিন এমন কিছু করে যা তিনি হারাম করেছেন।”

لعنة الله على اليهود والنصارى، اتخذوا قبور أنبيائهم مساجد

“আমি তোমাদের ওপর যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি ভয় করি তা হচ্ছে ছোট শির্ক।” সাহাবীগণ বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! ছোট শির্ক কী? তিনি বলেন: রিয়া (লোক দেখানো)

اللهم لا تجعل قبري وثنا

“তোমরা আমার বিষয়ে বাড়াবাড়ি করো না, যেমনটি খৃস্টানরা ঈসা ইবনু মারইয়াম সম্পর্কে বাড়াবাড়ি করেছে। আমি তো কেবল তাঁর (আল্লাহর) বান্দা। তাই তোমরা বল, আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল।”

إن عظم الجزاء مع عظم البلاء، وإن الله تعالى إذا أحب قوما ابتلاهم؛ فمن رضي فله الرضى، ومن سخط فله السخط

“দ্বীনের ব্যাপারে নিজের পক্ষ থেকে কঠোরতা অবলম্বনকারীরা ধ্বংস হ।

أنا أغنى الشركاء عن الشرك، من عمل عملا أشرك فيه معي غيري تركته وشركه

“নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও ধন-সম্পদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর ও আমলের প্রতি।”

إني أبرأ إلى الله أن يكون لي منكم خليل فإن الله تعالى قد اتخذني خليلا كما اتخذ إبراهيم خليلا

“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের অনুসরণ-অনুকরণ করবে, সে তাদের দলভুক্ত হবে।”

إن الله يغار، وإن المؤمن يغار، وغيرة الله أن يأتي المؤمن ما حرم عليه

যে ব্যক্তি কোনো কিছু ঝুলালো তাকে তার দিকে সপর্দ করা হবে।

من حلف بغير الله فقد كفر أو أشرك

“যে ব্যক্তি বলল: আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন মা’বূদ নেই এবং আল্লাহ ছাড়া অন্যান্য যা কিছুর ইবাদত করা হয় তা অস্বীকার করলো, তার জান ও মাল হারাম হয়ে গেলো। আর তার হিসাব নিকাশ আল্লাহর নিকট।”

إن أثقل صلاة على المنافقين صلاة العشاء وصلاة الفجر، ولو يعلمون ما فيهما لأتوهما ولو حبوا

“রহমান-আল্লাহ দয়াশীলদের প্রতি দয়া করেন। তোমরা যমীনবাসীদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানের উপরে তিনি(আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।”

إن من شرار الناس من تدركه الساعة وهم أحياء، ومن يتخذ القبور مساجد

“মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের উপর হয়। অতএব তোমাদের প্রত্যেককে দেখা উচিত কাকে বন্ধু বানাবে”।

إن أخوف ما أخاف عليكم الشرك الأصغر قالوا: وما الشرك الأصغر يا رسول الله؟ قال: الرياء

যার অর্থ: “তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তীদের রীতি-নীতি অনুসরণ করবে, বিঘতে বিঘতে এবং হাতে হাতে ।

أليس يحرمون ما أحل الله فتحرمونه؟ ويحلون ما حرم الله فتحلونه؟ فقلت: بلى، قال: فتلك عبادتهم

“হে মানব সকল! দীনের বিষয়ে বাড়াবাড়ি করা থেকে তোমরা সাবধান থাকো। কেননা তোমাদের পূর্বেকার লোকেদেরকে দীনের ব্যাপারে তাদের বাড়াবাড়ি ধ্বংস করেছে।”

إنك ستأتي قوما أهل كتاب، فإذا جئتهم فادعهم إلى أن يشهدوا أن لا إله إلا الله، وأن محمدا رسول الله

কুরসী ‘আরশের তুলনায় যমীনের বিশাল মরুভুমির উপর একটি লোহার আংটির মতো।

أن رسول الله صلى الله عليه وسلم سئل عن النُّشرة؟ فقال: هي من عمل الشيطان

“দুনিয়াতে কোনো বান্দা যদি অপর কোনো বান্দার দোষ-ত্রুটি গোপন করে তাহলে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবেন”।

لا تطروني كما أطرت النصارى ابن مريم؛ فإنما أنا عبده، فقولوا: عبد الله ورسوله

আল্লাহ যখন সৃষ্টিজগত তৈরি করলেন, তখন একটি কিতাবে লিখে রাখলেন, যা তাঁরই কাছে ‘আরশের উপর রয়েছে, “অবশ্যই আমার রহমত আমার গযবের উপর জয়ী হবে।”

أسعد الناس بشفاعتي يوم القيامة، من قال لا إله إلا الله خالصا من قلبه أو نفسه

হে আদম সন্তান! যতক্ষণ আমাকে তুমি ডাকতে থাকবে এবং আমার কাছে (ক্ষমা পাওয়ার) আশায় থাকবে, তোমার গুনাহ যত অধিক হোক, তোমাকে আমি ক্ষমা করব, এতে কোন পরওয়া করব না

مَن ردته الطيرة عن حاجته فقد أشرك، قالوا: فما كفارة ذلك؟ قال: أن تقول: اللهم لا خير إلا خيرك، ولا طير إلا طيرك، ولا إله غيرك

প্রতিটি বান্দাকে যার ওপর সে মারা যায় তার ওপর উঠানো হবে।

أدخله الله الجنة على ما كان من العمل

“শক্তিশালী মুমিন দুর্বল মুমিন অপেক্ষা আল্লাহর কাছে অধিকতর উত্তম ও পছন্দনীয়। তবে তাদের প্রত্যেকের মধ্যেই কল্যাণ রয়েছে।

من لقي الله لا يشرك به شيئا دخل الجنة، ومن لقيه يشرك به دخل النار

বনী আদম আমাকে মিথ্যারোপ করেছে; অথচ এরূপ করা তার পক্ষে বৈধ নয়। আর সে আমাকে গালমন্দ করেছে; অথচ এরূপ করাও তার পক্ষে বৈধ নয়।

من مات وهو يدعو من دون الله ندا دخل النار

যে ব্যক্তি কারো স্ত্রীকে তার স্বামীর বিরুদ্ধে অথবা ক্রীতদাসকে তার মনিবের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।

هلك المتنطعون

“প্রকৃত মুসলিম সে, যার মুখ ও হাত থেকে সকল মুসলিম নিরাপদ থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির সে, যে আল্লাহ যা থেকে নিষেধ করেছেন তা ত্যাগ করে।”

في قول الله تعالى : (وَقَالُوا لا تَذَرُنَّ آلِهَتَكُمْ وَلا تَذَرُنَّ وَدًّا وَلا سُوَاعًا وَلا يَغُوثَ وَيَعُوقَ وَنَسْرًا) قال ابن عباس رضي الله عنهما : هذه أسماء رجال صالحين من قوم نوح

“একজন মুসলিম বান্দা তার ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য দুআ করলে তা কবুল হয়

من أنظر معسرا، أو وضع له، أظله الله يوم القيامة تحت ظل عرشه يوم لا ظل إلا ظله

আল্লাহ যখন কোন বান্দাকে কোথাও মৃত্যু দান করতে চান তখন সেখানে তার জন্য কোন প্রয়োজন সৃষ্টি করেন।

من يرد الله به خيرا يصب منه

তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ কর। কেননা কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে।

دعوني ما تركتكم، إنما هلك من كان قبلكم بسؤالهم واختلافهم على أنبيائهم

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেসব পুরুষকে অভিসম্পাত করেছেন যারা নারীর অনুরূপ পোশাক পরিধান করে এবং সেসব নারীকে অভিসম্পাত করেছেন যারা পুরুষের অনুরূপ পোশাক পরিধান করে।