قائمة الأحاديث

تعاهدوا هذا القرآن، فوالذي نفس محمد بيده لهو أشد تفلتا من الإبل في عقلها

“তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে নিজে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।”

خيركم من تعلم القرآن وعلمه

“ তোমাদের ঘরসমূহকে তোমরা কবর বানাবে না।(১) নিশ্চয় যে ঘরে সূরাহ বাক্বারাহ পাঠ করা হয় শয়তান সে ঘর থেকে পালিয়ে যায়।”

لا تجعلوا بيوتكم مقابر، إن الشيطان ينفر من البيت الذي تقرأ فيه سورة البقرة

“যে ব্যক্তি কোন রাতে সূরাহ বাকারার শেষ দু’টি আয়াত পাঠ করে, সে দুটিই তার জন্য যথেষ্ট।”

من قرأ بالآيتين من آخر سورة البقرة في ليلة كفتاه

“যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাবের একটি হরফ পাঠ করবে তার জন্য এর এর কারণে একটি সাওয়াব আছে। আর সাওয়াবটি তার দশ গুণ বৃদ্ধি পায়।

من قرأ حرفا من كتاب الله فله به حسنة، والحسنة بعشر أمثالها

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বক্ষণ আল্লাহর যিকির করতেন।”

كان النبي صلى الله عليه وسلم يذكر الله على كل أحيانه

“কুরআনে পারদর্শী ব্যক্তি সম্মানিত আনুগত্যশীল দূত ফেরেশতাদের সাথে থাকবেন, আর যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে এবং পড়তে বেধে বেধে যায় এবং এ কারণে তার উপরে কঠিন হয়ে যায়, তার জন্য দ্বিগুণ নেকী রয়েছে।”

قال الله تعالى: قسمت الصلاة بيني وبين عبدي نصفين، ولعبدي ما سأل

তুমি কি দেখনি যে, আজ রাতে আমার ওপর যে কয়েকটি আয়াত নাযিল হয়েছে তার ন্যায় মর্যাদাময় আর কোনো আয়াতই দেখা যায়নি? তা হলো সূরা ফালাক এবং সূরা নাস।

أي عم، قل: لا إله إلا الله، كلمة أحاج لك بها عند الله

কিয়ামতের দিন কুরআন ও কুরআনের ধারকদ- যারা তার ওপর দুনিয়াতে আমল করত. তাদের উপস্থিত করা হবে।

مثل المؤمن الذي يقرأ القرآن كمثل الأترجة، ريحها طيب وطعمها طيب، ومثل المؤمن الذي لا يقرأ القرآن كمثل التمرة، لا ريح لها وطعمها حلو

নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা এই কিতাব দ্বারা কতক লোককে উচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেন এবং কতককে অবনমিত করেন।

من لم يتغن بالقرآن فليس منا

তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ কর। কেননা কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে।